মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮ মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ ।
নিজস্ব প্রতিবেদক:৩ মার্চ বিশ্ব শ্রবণ দিবস। শৈশবের বধিরতা বা শ্রবণশক্তি হ্রাসের অধিকাংশ কারণ প্রতিরোধযোগ্য। সময়মত এবং যথাযথ চিকিৎসা ব্যবস্থা নেয়া হলে বধির শিশুদের জীবনযাত্রায় গুণগত পরিবর্তন সম্ভব। বিশ্ব শ্রবণ দিবস উদযাপনের উদ্দেশ্য জনসচেতনতা সৃষ্টি।
শিশুর বেড়ে উঠার অন্যতম প্রধান উপাদান শুনতে পাওয়া। ‘শোনা’-শিশুর কথা বলা, সামাজিক যোগাযোগ এবং শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। যে কোনো মাত্রার শ্রবণশক্তি হ্রাস বা বধিরতা শিশুর ভাষার বিকাশ, ব্যক্তিগত ও সামাজিক আচরণ, আত্মবিশ্বাস, পড়াশোনায় প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করে। বধিরতা শুধুমাত্র ব্যক্তিগত জীবন নয় একটি দেশের আর্থ সামাজিক উন্নয়নকে বাঁধাগ্রস্ত করে।