নগরীর দাম কমছে শীতকালীন সবজির, আলু-পেঁয়াজের দাম চড়া

আপডেট: নভেম্বর ১০, ২০২৩, ৯:১৬ অপরাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদক:


রাজশাহীতে কমতে শুরু করেছে শীতকালীনসহ বিভিন্ন সবজির দাম। তবে দাম চড়া আছে আলু ও পেঁয়াজের। মাঝে আলুর দাম কমলেও তা আবার বেড়েছে। এছাড়াও কমেছে ডিমের দাম।

শুক্রবার (১০ নভেম্বর) নগরীর বিভিন্ন বাজারে এ চিত্র দেখা গেছে। নগরীর সাহেববাজার, নিউমার্কেট, শালবাগান ও নওদাপাড়া বাজারে দেখা যায়, প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা। এছাড়াও এই সপ্তাহে কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে। গত সপ্তাহে আলু বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকাা কেজি। সপ্তাহের মাঝে বিক্রি হয়েছিল ৪৫ টাকায়। তার আবারও ৫টা বেড়েছে। এছাড়া আদা ২৪০ টাকা। রসুন বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়।

এই সপ্তাহের কমতে শুরু করেছে সব ধরনের সবজি। করলা ৫০ টাকা, কচু ৭০ টাকা, লাউ ৫০ টাকা, পেঁপে ৫০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৫০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০, শসা ৬০ টাকা, বরবটি ৫০ টাকা, সজনে ৬০ টাকা, ঝিঙে ৬০ টাকা, বেগুন ও ফুলকপি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এ সপ্তাহে বয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। সোনালী মুরগি ৩০০ টাকা, দেশি মুরগি ৪৭০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। পাতিহাঁস বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ টাকা। এ সপ্তাহে মুরগির লাল ডিম ৫২ টাকা হালি, সাদা ডিম ৪৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকা, খাসির মাংস এক হাজার ৫০ টাকা। এছাড়া সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকা হালি, লাল ডিম ৪৪ টাকা হালি।

প্রতিকেজি সিলভার কার্প ২৫০ টাকা, বড় তেলাপিয়া ৩০০ টাকা, পাঙাশ বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩০০ টাকা, রুই ৩৫০-৪০০ টাকা, কাতল ৪০০ টাকা, কই ৫৫০ টাকা,টেংরা ৬০০ টাকা, পাবদা ৬০০ টাকা, শিং ৬০০ টাকা, বোয়াল ৭৫০ টাকা, বাগদা চিংড়ি ৯০০ টাকা, গলদা চিংড়ি ১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ