মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১১ আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ ।
প্লুটোর গায়ে হৃদয় আকৃতির হিমবাহের খোঁজ মিলেছে। ফাইল চিত্র।
সোনার দেশ ডেস্ক :
সৌরজগতের সবচেয়ে দূরের গ্রহ। গ্রহ না বলে একে বামন গ্রহের পর্যায়ে ফেলারই পক্ষপাতী সকলে। সেই দূরের গ্রহে নতুন হদিস পেলেন নাসার বিজ্ঞানীরা। প্লুটোর বুকে ফুটে উঠতে দেখা গেল হৃদয়।
ইনস্টাগ্রামে নাসার তরফে প্লুটোর একটি ছবি পোস্ট করা হয়েছে। তাতে দেখা গিয়েছে, গ্রহটির গায়ে একটি বড় অংশ জুড়ে সাদা রঙের ছোপ। যার আকৃতি হৃদয়ের মতো। প্লুটোর এই ছবি ধরা পড়েছে নাসার নিউ হরাইজনস মহাকাশযানের ক্যামেরায়।
বিরোধীদের দাবি উপেক্ষা করে গণতন্ত্রের ‘মন্দির’ উদ্বোধন মোদীর হাতেই! নতুন সংসদ ভবন কেমন?
অমিত শাহের সফরের কয়েক ঘণ্টা আগে আবার উত্তপ্ত মণিপুর, সংঘর্ষে পুলিশ কর্মী-সহ নিহত পাঁচ
অমিত শাহের সফরের কয়েক ঘণ্টা আগে আবার উত্তপ্ত মণিপুর, সংঘর্ষে পুলিশ কর্মী-সহ নিহত পাঁচ
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ওই সাদা হৃদয় আসলে প্লুটোর মধ্যেকার বরফের স্তূপ। সেটি একটি হিমবাহ বলেই মনে করা হচ্ছে। এই বরফে ঢাকা এলাকায় মূলত নাইট্রোজেন এবং মিথেন গ্যাস রয়েছে। এ ছাড়াও রয়েছে বরফের পর্বত, উপত্যকা, গর্ত এবং সমতল এলাকা। যার সবটাই নাইট্রোজেন এবং মিথেনের বরফ দিয়ে তৈরি।
প্লুটোর যে ছবি নাসা পোস্ট করেছে, তাতে একটি ঘোলাটে হলুদ বর্ণের গ্রহ দেখা গিয়েছে। তার উপর কখনও গাঢ় কখনও হালকা রঙের ছায়া রয়েছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, যে যে এলাকায় গাঢ় অন্ধকার দেখা যাচ্ছে, সেখানে গর্ত এবং ফাটল রয়েছে। বেশিরভাগ অংশই ছায়ায় ঢাকা
মাঝে হৃদয় আকৃতির ওই এলাকাটুকু তুলনামূলক সাদা। সেখানে পাহাড়, পর্বত, উপত্যকা মিলে আলাদা একটি জগত গড়ে উঠেছে।
২০০৬ সালে নাসার নিউ হরাইজনস মহাকাশযান চালু হয়। তা প্লুটোয় পৌঁছয় ২০১৫ সালে। প্লুটো ছাড়াও তার চারপাশে ঘুরতে থাকা উপগ্রহ এবং অন্যান্য মহাজাগতিক বস্তুর দিকে নজর রেখেছে এই মহাকাশযান।
তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা