বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৩ আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ ।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) রামেক হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ৩০০ শয্যার বিপরীতে ৩০৬ জন ভর্তি রোগী ছিলো। গত ২৪ ঘণ্টায় ৬১ জন রোগী এ ওয়ার্ডে ভর্তি হয়েছিলো।
রোগী ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শীতে আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে সাধারণত যেসব রোগ দেখা দেয়, সেসব রোগীই তুলনামূলকভাবে বেশি। ঠান্ডা, কাশি, শ্বাসকষ্টের রোগীর সংখ্যা শীতের কারণে অনেক বেড়েছে।
রামেক হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক পার্থ মনি জানান, অধিকাংশ রোগী ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে আসছে। শীতজনিত রোগ প্রতিরোধে অভিভাবকদের বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
এ ব্যাপারে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফএম শামীম আহম্মেদ বলেন, শিশু ওয়ার্ড রোগীর চাপ বেশি। তবে শিশু হাসপাতাল চালু হলে এ সমস্যাটা থাকবে না। আর বাড়তি রোগীর বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ব্যবস্থাপনাও বাড়ানো হয়েছে।