রবিবার, ৪ জুন, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ ।
সোনার দেশ ডেস্ক
বাংলাদেশের ব্র্যাডম্যান হিসেবে খ্যাতি পাওয়া মুমিনুল হক ৫ ইনিংস পর হাফ সেঞ্চুরি পেলেন ঢাকা টেস্টে এসে। চট্টগ্রামে ইংলিশদের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ভালো করতে পারেন নি। চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম ইনিংসে রানের খাতা না খুলে আউট হলেও দ্বিতীয় ইনিংসে তার ব্যাট থেকে আসে ২৭ রানের ইনিংস। মুমিনুল যেভাবে রান করে চলছিলেন, সেই তুলনায় গত ৫ ইনিংসে তার ব্যাট সেভাবে হাসে নি। তাই অধিনায়কের কপালে কিছুটা চিন্তার ভাঁজও পড়েছিল।
এদিন শুরুতে ইমরুল ফিরে গেলে তামিমের সঙ্গে জুটি বাঁধেন বাংলাদেশের লিটল মাস্টার। শুরুতে একটু তাড়াহুড়ো করলেও ধীরে ধীরে দেখেশুনে খেলতে থাকেন মুমিনুল। শুক্রবার ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নিজের ১৯তম ম্যাচ খেলতে নেমে দশম হাফসেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন তিনি।
আদিল রশিদের বলটি স্টেইট ড্রাইভ খেলে বাউন্ডারির মাধ্যমে তিনি তার দশম হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেছেন। ৭১ বলে আট চারে মুমিনুল তার ইনিংসটি সাজিয়েছেন। এছাড়া শুক্রবার টেস্ট ক্রিকেটে ১৫০০ রানের মাইলফলকও স্পর্শ করেছেন মুমিনুল। টেস্ট ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান করা বাংলাদেশের ৭ জন ব্যাটসম্যান আছেন তার উপরে।
২০১৩ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গল টেস্টে অভিষেক হয় মুমিনুল হকের। এই ১৮ ম্যাচে (চলতি টেস্ট বাদে) মুমিনুল ৪ সেঞ্চুরি ও ৯ হাফসেঞ্চুরিতে ১৪৮৩ রান সংগ্রহ করেছেন।-বাংলাট্রিবিউন